Skip to main content

সঙ্গীত শিল্পী শুভজিৎ দাশগুপ্ত র কন্ঠে গাওয়া অতুলপ্রসাদ এর গান

সঙ্গীত শিল্পী শুভজিৎ দাশগুপ্ত র  কন্ঠে গাওয়া অতুলপ্রসাদ এর গান 

করোনা ভাইরাস এর হাত থেকে নিজেকে কিভাবে বাঁচাবেন

করোনা  ভাইরাস এর হাত থেকে নিজেকে কিভাবে বাঁচাবেন 

জানুন বিস্তারিত ভাবে কোথা থেকে কি ভাবে এলো এই মহামারী রোগ , এই রোগ হলে কি মৃত্যু নিশ্চিত ?তাহলে কেন বলা হচ্ছে সাবধান হতে কি করা উচিত আর কি নয় সেই নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা।  পুরো বিষয় টি কে জানুন , নিজের মনের নানা প্রশ্ন, নানা সন্দেহ কে স্পষ্ট করুন  কি ব্যাপার  কি কি প্রটেকশন নিতে হবে সমস্ত কিছু জানার জন্য  লেখনী টি বিস্তারিত ভাবে পড়ুন।

আপনা রা কখনো কোনো সময় এমন কোনো মহামহামারী রোগের কথা শুনেছেন যেটা মৃত্যু  র সারি লাগিয়ে দিতে পারে , যেমন প্লেগ  .. তেমন ই করোনা ভাইরাস হলো একটি মহামারী রোগ যেটি বিশ্বের  প্রায় বেশির ভাগ দেশ কে নিজের অধিগৃহীত করে নিয়েছে। 
করোনা ভাইরাস এর প্রথম রিপোর্ট কবে এবং কোথায় পাওয়া যায় ?

এটি প্রথম কেস পাওয়া যায় ২০১৯ এর নভেম্বর মাসে চীনের উহান শহরে। সেই সময়ে যারা সেই শহরে ছিল তাদের প্রায় বেশির ভাগের মধ্যে এই ইনফেকশন ছড়িয়ে পরে. যারা অন্নান্ন দেশ থেকে সেখানে পড়তে গিয়েছিলো বা চাকরি করতে গিয়েছিলো। বা বেড়াতে গিয়ে ছিল. তাদের মধ্যে ও এই ভাইরাস ছড়িয়ে পরে তারা যখন নিজের দেশে ফিরে তখন তাদের স্তাহে এই ভাইরাস এসে সেই দেশে ও ছড়িয়ে পড়লো।  র এই ভাবে ইন্ডিয়া তেও  ছড়িয়ে পরলো। 

কিভাবে সৃষ্টি হলো এই ভাইরাস এর?

 রিসার্চ অনুযাযী একটি পশুদের ভাইরাস এবং একটি মানুষের ভাইরাস দুই মিলে পরিব্যাক্তি হয়ে একটি নতুন ভাইরাস  এর জন্ম হয়, যাকে আমরা নভেল করোনা ভাইরাস  বলি।


কিভাবে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পরে?

সংক্রামিত ব্যাক্তি যদি হাঁচি বা কাশি করার সময় হাওয়ায় করে অথবা মুখের কাছে হাত রেখে করে তাহলে এই দুই ভাবেই সে এই ভাইরাস  ছড়াতে সক্ষম। কেননা সে হাঁচি করার সময় হাওয়ায় করলে সামনে কেউ থাকলে তাহলে এই ভাইরাস  তার মুখে লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে অথবা মুখের হাত রেখে করে যদি সেই হাত দিয়ে জলের বোতল বা, ফ্রিজ টাচ করে এবং সেই জায়গা টা  অন্য কেউ টাচ করে মুখে নাকে হাত দিলে  তাহলে ও হতে পারে।



এই ভাইরাস মানুষ থেকে মানুষ এর মধ্যে সঞ্চারিত হয়। আলিঙ্গন করা, হাত মেলানো, আক্রান্ত ব্যাক্তির কোনো ব্যবহৃত  জিনিস নাক, মুখ, চোখের কাছে নিয়ে যাওয়া ইত্যাদির মাধ্যমে এই ভাইরাস অন্য ব্যাক্তির মধ্যে প্রবেশ করে।  এটি একটি শ্বাস কষ্টের রোগ।  এই ভাইরাস মুখ নাক এর মধ্যে দিয়ে গিয়ে একদম lungs  অর্থাৎ ফুসফুস এর মধ্যে প্রবেশ করে একদম ওখানে বসে যায়. তারপর সেটি গুণিতক হারে  বাড়তে শুরু করে। আর তখন ই রোগের  লক্ষণ  গুলি র বহিঃপ্রকাশ হয়।  যেমন শ্বাস  কষ্ট, গলা ব্যাথা , সর্দি, কাশি, জ্বর  ইত্যাদি।

corona virus symptom, corona virus symptom in bengali
COVID-19

আমিষ খাবার খেলে কি এই ভাইরাস  এর প্রকোপ এর সম্ভাবনা বেশি থাকে?

না, একেবারেই না।  চীনের যেখানে এই ভাইরাস  উৎপত্তি হয় সেখানে সেই মার্কেট এ অনেক রকমের সামুদ্রিক প্রাণী এবং অনেক জীবন্ত প্রাণী বিক্রয় হয়।  রিসার্চ অনুযাযী একটি পশুদের ভাইরাস এবং একটি মানুষের ভাইরাস দুই মিলে পরিব্যাক্তি হয়ে একটি নতুন ভাইরাস  এর জন্ম হয়, যাকে আমরা নভেল করোনা ভাইরাস  বলি।  এটি একটি মানব ভাইরাস  যেটি মানুষ থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রামিত হয়।  সুতরাং চিকেন অথবা মটন খেলে এই ভাইরাস সংক্রমণ হয়না।

যেকোনো খাবার  খেলে খাবারের মাধ্যমে  কি এই ভাইরাস আক্রান্ত হয়?

না, কোনো খাবারের মাধ্যমে এই ভাইরাস সংক্রমণের সুযোগ নেই, কেননা খাবার  খেলে এই ভাইরাস  পেটে গিয়ে একটি  আসিড তৈরী করে যেটি খাবার কে পচাতে সহায়তা করে, আর ভাইরাস  টি তার সাথে মরে যায়. সুতরাং খাবারের মাধ্যমে এই ভাইরাস  সংক্রামিত হয় না।

এই ভাইরাস কি হাওয়ায় ওড়ে ?

না , এই ভাইরাস হাওয়ায় ওরে না।  কেননা সংক্রামিত হাওয়ায় হাঁচি করলেও সেটি ১ থেকে দেড়  মিটার দূরে গিয়ে আবার নিচে চলে যায়।  সুতরাং হাওয়ায় ওড়ে  না। 

এই ভাইরাস সংক্রামিত হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায়?

প্রথম দিকে এর যে যখন গুলি দেখা যায় সেগুলি সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর  এর মতোই। সর্দি , কাশি, গলা ব্যাথা এগুলোই প্রথম লক্ষণ  এর সাথে হতে পারে শুকনো কাশি এবং জ্বর। তারপর গা বমি ভাব ও আসতে পারে। সেই সঙ্গে দেখতে হবে ওই ব্যক্তি ১০ থেকে ১২ দিনের মধ্যে কোথায় গেছেন। বেশির ভাগ সম্ভনা থাকে যদি ওই  ব্যক্তি এমন কোনো জায়গায় গিয়ে থাকেন যেখানে এই ইনফেকশন আগে থেকেই  ছড়িয়ে আছে তাহলে ওই ব্যক্তির এই ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা আছে।  এমন নয় যে যার সর্দি কাশি জ্বর  হয়েছে তার ই  করোনা হয়েছে। দেখতে হবে পূর্বে র ১০ থেকে ১২ দিনের মধ্যে তিনি কোথায় কোথায় গেছেন, কার কার সাথে দেখা করেছেন ইত্যাদি।
novel corona virus sympotom,corona virus india
novel corona virus





 ৮০- ৮৫ % মানুষের মধ্যে হালকা লক্ষণ  ই দেখা যায় বাড়াবাড়ি কিছু দেখা যায় না।  ১০- ১৫ % এর মধ্যে ভারী লক্ষণ  গুলি দেখা যায়। যেমন প্রচন্ড গলা ব্যাথা , স্বাস কষ্ট ইত্যাদি। সাধারণত দেখা গেছে বাচ্ছা এবং প্রাপ্ত বয়স্ক দেড় মধ্যে এর প্রকোপ ভীষণ হয় না তারা এটাকে সহজেই সহ্য করতে পারে।  বয়স্ক মানুষ যাদের আগে থেকেই বোরো কোনো রোগ আছে যেমন হৃদরোগ, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্ট জনিত কোনো সমস্যা তাদের জন্য এইটা খুব ই  গম্ভীর সমস্যা ডেকে আনতে  পারে।
novel corona virus, covid-19
lungs


লক্ষণ গুলি দেখা গেলে কি করবেন?

উপরোক্ত লক্ষণ গুলি দেখা গেলে যেটা করতে হবে সেটা হলো সরকারি হেল্পলাইন নম্বর এ ফোন করতে হবে এবং কি কি সমস্যা হচ্ছে বলতে হবে। বিশেষজ্ঞরা আপনাকে সঠিক ভাবে চালনা করবেন এবং আপনার কি করা উচিত বলবেন, সেই সঙ্গে আপনার ঠিকানায়  এসে স্যাম্পল গলা থেকে নমুনা  সংগ্রহ করে  নিয়ে যাবেন টেস্ট করার জন্য।এই টেস্ট সরকারি ল্যাব এ  আপাতত সম্ভব হচ্ছে। অথবা আপনা কে যেতে হবে প্রতি টি শহরেই এই নির্দিষ্টি নমুনা পরীক্ষার সেন্টার রয়েছে সেখানে গিয়ে পরীক্ষা করতে হবে। 
                     
                              হেল্পলাইন নম্বর ফর করোনা ভাইরাস - +৯১-১১-২৩৯৭৮০৪৬

করোনা হয়ে গেলে কি করতে

  প্রথমতঃ নিজেকে শান্ত রাখতে হবে এবং শক্ত হতে হবে। স্বাস্থকর্মী রা এসে আপনাকে নিয়ে যাবেন এবং একটি বিশেষ ওয়ার্ড এ আপনাকে ১৪ দিনের জন্য একাকী রাখা হবে , যেখানে আপনার লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা চলবে। মানে জ্বর  আসলে জ্বরের  ওষুধ, পেট ব্যাথা হলে পেট ব্যাথার ওষুধ, গলা ব্যাথা হলে গলা ব্যাথার। যদি খুব শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে আপনাকে ভেন্টিলেশনের সুবিধা যুক্ত আই.সি.ইউ তে রাখা হবে। যেটি সাধারণত ১০-১৫ % মানুষের এ প্রয়োজন হচ্ছে।


দেখা যাচ্ছে এই isolation  এর নাম শুনেই অনেকে ভয়ে আতংকিত হয়ে যাচ্ছেন। তারা মনে করছেন ১৪ দিনের জন্য তাকে একটা জেল খানায় বন্দি করা হবে পুরো দুনিয়া থেকে আলাদা করে রাখা হবে। আর এই ভয়ে তে তারা না তো কোন হাসপাতাল যাচ্ছেন  না  ও কোনো ডাক্তার কে  দেখাচ্ছেন না ।  আপনারা হয়তো শুনেছেন এমন পেশেন্ট আছেন যার কারো না র সমস্ত লক্ষণ আসছে তাকে isolate  হতে বলা হলে সে সেখান থেকে পালিয়ে যায়. প্লিস এমন টা  করবেন না।

কি এই isolation ?

সংক্রামিত ব্যাক্তি  কে ১৪ দিনের জন একটি বিশেষ ওয়ার্ড এ স্থানান্তরিত করা হবে এবং তার ওপর নজরদারি চলবে, তাকে অন্য দেড় থেকে দূরে রাখা হবে। এবং তার চিকিৎসা করা হবে।  এর দাঁড় আপনি ২ জনের ই ভালো করছেন:-
১. নিজের।  আপনি সঠিকমসময়ে নিজের চিকিৎসা চালু করলেন। 
২. আপনার পরিবারের। আপনার পরিবার ক এই রোগের হাত  থেকে বাঁচালেন।সমাজের সেই প্রতিটা মানুষ ক বাঁচালেন যার সাথে আপনি নিত্য সাক্ষাৎ করেন। 

এই রোগের  ইফেক্টিভিটি হার কত ?

এই রোগের ইফেক্টিভিটি হার প্রচন্ড বেশি আর সেই জন্যই ইসলাটিও এ যেতে বলা হচ্ছে। এটি একটি মানুষ থেকে আর এক মানুষের শরীরে প্রচন্ড তারা এবং খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়ছে। প্রথম কেস ধরা পড়েছিল ডিনভেম্বর ২০১৯ চীনের উহান শহরে, সেখান থেকে আজ দুনিয়ার বেশির ভাগ দেশের ৪ লক্ষ এর ওপরে মানুষ এর শিকার হয়ে গেছে। 

তবে এই রোগে মৃত্যুর হার ৩-৪% . অর্থাৎ ১০০ জন এর হলে ৩/৪ জন মারা যাবেন। তও যারা বয়স্ক মানুষ যাদের অলরেডি অসুখ আছে তারা।  তবে এটাকে হালকা ভাবে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই আপনি যদি যৌন হন আপনি সহজেই ইটা ক সহ্য করে নিতে পারবেন কিন্তু আপনার বাড়ি র বৃদ্ধ মানুষ টি কিন্তু পারবেন। একটু চিন্তা করুননিজের জন্য না তো আপনার বাড়ির বাচ্ছা এবং বড়ো দের জন্য।

কি
কি প্রটেকশন নেনেবেন এই রোগের হাত থেকে বাঁচার জন্য ?


সবার প্রথম জীবন ধরণের পদ্ধতি  কে পরিবর্তন করতে হবে।  আমরা কথায়  কথায়  নিজেদের হাত মুখে দিই  , নাকে হাত দিই , চোখে হাত দিই  এসব স্বভাব পরিবর্তন করতে হবে। এসব করা যাবেনা। কাশি আসলে আগে আমরা হাত এ করতাম, এখন কাশি েকে কথা করবেন? ব্যাবহার করুন কোন টিস্যু , ওঠবে কনুই ক ভাঁজ করে মুখ তা সেখানে নিয়ে গিয়ে চেপে করুন।  এটি এমন একটি জায়গা যেটি র দ্বারা ইনফেকশন ছড়ানোর সুযোগ কম। . এই  অংশ দিয়ে আমরা কোনো কিছু স্পর্শ করি না।
আর সহজে জামা পরিবর্তন করে নিতে পারবো।
আপনার সর্দি কাশি থাকলে মাস্ক ব্যবহার করুন অবশ্যই যাতে অন্য কোনো ইনফেকশন র না হয় ,ভিজে গেলে চেঞ্জ করে নিন। সাধারণ মাস্ক এ ১০০ % নিরাপত্তা নেই। সার্জিকাল অথবা N  ৯৫ এ অনেকটা সুরক্ষা পাবেন।তবে এই মুহূর্তে মেডিকেল স্টেফি দেড় এর বাসি প্রয়োজন।  অন্যান্য মানুষের কাছে বা বাজারে বেরোলে
১. নিশ্চই মাস্ক ব্যাবহারের করুন , আন্টি পলিউশন মাস্ক ও ব্যবহার করতে পারেন।

২. বাবার সাবান দিয়ে ২০ সেকেন্ড পর্যন্ত হাত ঢুঁ, যা কোনো সারফেস থেকে অন্য সারফেস এ যাওয়ার আগে হাত ধুয়ে নেবেন, অবশ্যই টাকা পয়সার লেনদেন এখন অনলাইন সুবিধা তাই করা ভালো যদি না করতে পারেন তাহলে টাকা হাতে নেওয়ার পর অবসসই স্যানিটিজের দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন।

৩. বাড়ির বাইরে বেরোলে স্যানিটাইজার (৯৯.৯৯% এলকোহল বেস )দিয়ে হাত ধুন।  এসে আগে জামা কাপড় ধুয়ে ফেলুন সেই সাথে স্নান করে নিন।

৪. বাড়ি পরিষ্কার করার সময় ঝাড়ু না লাগিয়ে জলে Dettol , savlon অথবা phenyle দিয়ে দিয়ে ডাইরেক্ট পুছে নিন।

৫.অন্যান্য ব্যাক্তির থেকে ২-৩ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন। যার সর্দি কাশি হয়ে তার থেকে দূরে থাকুন।  নিজের হলে নিজে অন্য দেড় থেকে দূরে থাকুন আপনার এই সব কিছু কিছু জীবন ধারা পরিবর্তন ভারত ক করোনা মুক্ত করতে পারবে।

৬. আপনার ব্যবহার করা টিসু ঢাকনা দেওয়া ডাস্টবিন এ ফেলুন।

৭. প্রকাশে থুতু ফেলবেন না, কারোর সাথে হাত মেলাবেন না. নমস্কার জানান।

৮. অযথা রাস্তায় বেরোবেন না, ভিড় ও করবেন না। সবচেয়ে ভালো নিজেকে লোকডাউন করুন।

৯. গরম জল খান আর খুব ভালো করে সিদ্ধ করা খাবার  খান।




Comments

Popular posts from this blog

জানুন বিস্তারিত আগামী দিনে সোনার দামে কি পরিবর্তন হতে চলেছে

জানুন বিস্তারিত আগামী দিনে সোনার দামে কি পরিবর্তন হতে চলেছে আজকের দিনে সোনার দাম ৩৭,২৩০ টাকা প্রতি ১০ গ্রাম। কাল দাম ছিল ৩৭,৪০৪।  আজ দাম আছে ৩৭,১৬৯-৩৭৫২৬ এর মধ্যে। প্রতিদিনের সোনার দামের পরিবর্তন এর সম্ভাব্য তথ্য :-  তারিখ   দিন   কমপক্ষে   সর্বপক্ষে   দাম   ২২/১১  শুক্রবার   ৩৬,৭১৬  ৩৭,৮৩৪  ৩৭২৭৫  ২৫/১১  সোমবার   ৩৬৭০৭  ৩৭৮২৫  ৩৭২৬৬  ২৬/১১  মঙ্গলবার   ৩৬৯২৪  ৩৮০৪৮  ৩৭৪৮৬  ২৭/১১  বুধবার   ৩৬৬৮০  ৩৭৭৯৮  ৩৭২৩৯  ২৮/১১  বৃহস্পতিবার   ৩৬৭৭৮  ৩৭৮৯৮  ৩৭৩৩৮  ২৯/১১  শুক্রবার   ৩৭১৪৭ ...
হ রিপাল, ২৪  সে এপ্রিল ;  এলাকার বাসিন্দা, নাম জানাতে অনিচ্ছুক , তরফ থেকে জানা যাচ্ছে যে, এখানে  অবৈধ ভাবে বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে। ওনার মতে  এই নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হচ্ছে পঞ্চায়েত  প্রধান ও বিদায়ী বিধায়ক এর মদতে।  এর পক্ষে তিনি কিছু প্রমান  আমাদের কাছে পাঠিয়েছেন। সেগুলী  এখানে তুলে ধরা হলো :- প্রশাসন এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে গ্রামবাসী উপকৃত হবে ।  ঘটনার সত্যতা সংবাদ সারাদিন যাচাই করেনি।